Skip to main content

নারীর শরীর লোভনীয় খাদ্য

রূপা নামের একটি মেয়ের স্বপ্ন কিছু নর পশুর পাশবিকতার কাছে থেমে গেল। কত মেয়ে এ ভাবে প্রতিদিন প্রতি মূহুর্ত নির্যাতিত হয়। অসভ্য চিন্তা চেতনার কাছে।

রাম রহিম চারশ পুরুষের লিঙ্গ কর্তন করে ছিল, নিজে একা সেবা দাসীদের ভোগ করবে আর লিঙ্গ কাটা নররা পাহারা দিয়ে রাখবে জন্য। এ যেন হারেম আমলের সেই খোজা করা দাসদের গল্প ফিরে এলো নতুন করে। যারা হারেমে নারীদের কাজ করে দিবে কিন্তু পৌরুষত্ব ফলানোর কোন সুযোগ পাবে না।
শিক্ষিত পরিবার এসব সেবা গুরুদের কাছে মেয়েদের জিম্মায় রাখে। শিয়ালের কাছে মুরগি রাখার মতন।
বহু আগে একবার কলকাতার কাছেই এই ধর্মগুরুর আশ্রমে নিয়ে গিয়েছিলেন বেশ শিক্ষিত সংস্কৃতিবান এক কবি দিদি। উনি যখন লম্বা হয়ে ষষ্টাঙ্গে ঘোটৎকোচের মতন দেখতে একটি গামছা পরা গুরুকে প্রণাম করছিলেন আমার শরীর কেমন রিরি করে উঠে ছিল। পছন্দ হয়নি একটুও। এই ধর্ম গুরু মোল্লা মুসল্লিদের যৌন বিষয়ক নানা কীর্তির খবর প্রায়ই দেখা যায়। বাচ্চা না হওয়া নারীরা যখন ধর্মগুরুর কাছে ঘুরে আসে তখন তারা গর্ভবতি হয়ে যায়। অবাক হয়ে ভাবি, মানুষের বিশ্বাসের জায়গা এখনও কোন সনাতন জায়গায় পরে আছে।
অনেক আগে আমাদের শহরে ইয়েমেনের এক পীর এসেছিল। তার আঙ্গুল গুলো মুঠো বন্দী হয়ে গিয়েছিল। সেটা নাকি খোদার বিশাল মহিমা। তার ফু দেয়া পরা পানি খাওয়া থেকে তাকে বিভিন্ন বাড়িতে জামাই আদরে খাওয়ানো, রাখার হিরিক পরে গিয়েছিল। শহরের সব ডাক্তার, কবিরাজ ফেল। কোন রকম চেষ্টা তদবীরের প্রয়োজন নাই, পীরের পানি পরায় সব রোগ বালাই থেকে বিপদ মুশকিল আসানের জন্য শিক্ষিত মানুষরাও বিশ্বাসে আস্তায় গদগদ হয়ে উঠেছিল।
অতপর বেশ কিছুকাল পরে, এই পীর ভণ্ড, প্রমানিত হলো শহরের মানুষের কাছে এবং উত্তম মাধ্যম দিয়ে শহর ছাড়া করল। তবে দেশে আরো অনেক জায়গা খুঁজে নিয়ে সে নিশ্চয়ই তার জীবন কাটিয়ে গেছে। এক ধরনের নার্ভের রোগে আঙ্গুল বাঁকা হয়ে বন্ধ হয়ে যায় খোলা যায় না। জোড় করে খুললেও কুকুরের লেজের মতন বন্ধ হয়ে যায়। এটা হয়ে যায় বিশাল ভেলকি সাধারন মানুষকে ধোঁকা দেয়ার জন্য।
আটরশির পীরের মুরিদ হয়ে কত জনা যে ধন্না দিয়ে কাটিয়েছে সমাজের উচ্চপদের মানুষ সারা জীবনের সুযোগ সুবিধা আর রাজনৈতিক বিশাল পদটি সারা জীবন আকড়ে রাখার জন্য পীরের দোয়ার বরকতে, তার দোয়ায় নিজের সৌভাগ্য গড়ার চিন্তায় অধীর রাজনৈকিদের হাতে আমাদের মতন সাধারন মানুষের ভাগ্য জড়িয়ে আছে। আর জমজমাট ব্যবসা বিশ্বাসের হাত ধরে পৌঁছে যায় পীর মুরিদদের ঘরে।
এক আল্লাহ এবং মোহাম্মদের উম্মত হওয়ার পরও মানুষ এই সব পীর ফকিরদের উপর বিশ্বাস কি ভাবে রাখে কে জানে।
সম্রাট আকবরের সমাধীতে প্রণাম এবং সেজদা দিতে দেখলাম গভীর নিবেদিত ভাবে। ঠিক কি কারণে তাকে প্রণাম বা সেজদা করতে হয় এর অর্থ আমার কাছে নাই। প্রভু বা আল্লার উপর বিশ্বাস থাকলে তার কাছে পৌঁছানোর জন্য মাধ্যম হিসাবে কেন গুরু সাধন করতে হবে। কেন সরাসরি নিজের নিবেদন সর্ব শ্রেষ্ট স্রষ্ঠার কাছে করা যাবে না নিজে নিজে।
আজমীরে গেটের ভিতর ঢুকতেই একদল লোক ছেঁকে ধরল গোলাপের পাপড়ি, তোবারক আরো হাবিজাবী দেয়া ডালা কিনার জন্য ব্যাতি ব্যস্ত করে ফেলল। যার দাম পাঁচ রুপি ,পাঁচশ রুপি থেকে হাজার রুপি পর্যন্ত। আমার মার মনে একটু আশা ছিল একটা ডালা কিনার। কিন্তু আমি কঠিন ভাবে অবজ্ঞা করে গেলাম এই সব লোকদের। এই সব পাপড়ি কবরের উপর ছড়িয়ে কি হয়। খাজা বাবা তো মরে গেছে তার সমস্ত পাপ, পূণ্য নিয়ে। দেখতে চাওয়া ইতিহাস আর বিশ্বাস এক হয়ে মিলে যায় মানুষের কাছে। তার কবর ঘিরে চলে জমজমাট বানিজ্য।
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ,কত আগেই লালসালু গড়ে উঠার গল্প বলে গেছেন সে গল্প নতুন করে অার কেউ বলে না জানেও না।
এক লোক সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরার পথে গোবরে পিছলা খেয়ে পরে গেল তার হাতের কলা আম গোবরে মাখামাখি হয়ে গেছে দেখে সে আর তুলে নিল না। পরের পথিক রাস্তার পাশে কলা আম দেখে নিজে দু পয়সা দিয়ে গেল তার পরের জন আলু বেগুন। এভাবে যে যায় সেই কিছু রেখে যেতে শুরু করল । চোর দেখল বাহ্ বেশ তো। সে তখন লাল সালু পেতে বসে পরল। আয় হতে লাগল দিব্বি অদৃশ্য বিশ্বাসের ইশারায়।
আলৌকিক ইশারায় ধর্মগুরুর আস্থায়, আর নারীকে শপে দেয় নয়। ধর্ম বিশ্বাসের জন্য সয়ং প্রভুর সাথে সরাসরি কথা বলার চিন্তা মাথায় রাখা ভালো।

এখনও কত নারী মেয়ে শিশু জন্ম দেয়ার জন্য নির্যাতিত হয়। অথচ পুরুষ জানেই না। এই ওয়াই ক্রোমজন সেই দিতে পারে নাই বউয়ের গর্ভে, ছেলে জন্ম দেয়ার জন্য। কিন্তু ভোক্ত ভোগী নারী। স্বামী পুরষ ছাড়া নারী শাশুড়িরাও নির্যাতন করে বউটিকে, ছেলে সন্তান জন্ম দিতে না পারার জন্য। আজকাল অনেক মা ভয়ে মেয়ে সন্তানকে ঘরে নিয়ে যায় না।
আইয়েমি জাহেলিয়াত আমলের চেয়ে কোন বিবেচনায় শ্রেষ্ট সময় এখন তা হলে।

ঘরে ঘরে বাচ্চা মেয়ের গায়ে আদরের হাত বুলানো থেকে নানা রকম যৌন অত্যাচার মুখ বুজে সয়ে যায় মেয়ে শিশুটি। এসব বলা যাবে না বলে, মা মহিলাটিও নিরবে মুখ বুজে সয়ে যাবার জন্য অনুমোদন করেন। সব বাড়িতেই মেয়েরা শিক্ষা পায় মুখ বুজে থাকার কথা। পছন্দ না হলেও অস্বস্থি হলেও কিছু না বলা শিখানো হয় মেয়েদেরকে। কিন্তু ছেলেকে শিক্ষা দেয়া হয় সব কিছুতে তেড়ে যাবার। তবে এর মাঝে কিছু পরিবার সন্তানকে সমান ভাবে দেখে, শিক্ষিত করে তুলে। সঠিক মানবিক গুনাবলীতে।
মেয়েরা এখন প্রতিবাদ করছে বলেও আজকাল বেশ কিছু সুবেশী পাঠক প্রতিবাদ করে। অনেক লেখার নিচে মন্তব্য পড়ে বোঝা যায় এই লোকগুলোর চরিত্র কত জঘন্য। অথচ এখনও এমন বাজে মন্তব্যকারীদের কেউ কিছু বলে না। যেন দেখেও দেখে না কেউ। খুব ভালো নৈতিকতার কথা বলে গোপনে মেয়েদেরকে উত্যক্ত করে অনেক পুরুষ।
মেয়েদের উত্যাক্ত করা এই বিষয়টিই আসলে অনেকে মানতে রাজী না।

মেয়েদের ভালোবাসার কথা বলা যাবে। তাদের গায়ে হাত দেয়া যাবে তারা কাজের জায়গায় হোক বা অপরিচিত হোক বা প্রেমের ছলনায় ফেলে হোক। বিছানায় শোয়া হয়ে গেলে তার প্রয়োজন শেষ। তবে তাকে দিয়ে ব্যবস্যা করা যাবে। এই জন্য রেখে দেওয়া হয় ভালোবাসার সময়ের ছবি, ভিডিও। এরা কতটা জঘন্য মনেবৃত্তি নিয়ে চলে তা প্রমাণ পাওয়ার পরও সমাজ তাদের চট করে কিছু বলে না।
হারেম জীবন থেকে অনেক বিবি রাখার সমাজ। বান্দী তরফ, বিবি তরফের বৈষম্য জীবন যাপন। অনেক কাল থেকে পুরুষরা একক ভাবে ভোগ করে আসছে। নারী শিখেছে নিপীড়িত হতে প্রতিবাদ না করতে। এখন অনেক বিবির জীবন যাপন; পরকিয়া আর গার্ল ফ্রেণ্ড পরিবর্তনের মাঝে এসে থেমেছে। তবে নারী শরীর এক লোভনীয় খাদ্য এই ধারনার পরিবর্তন হয়নি। তাই দাপট দেখিয়ে সুযোগ পেলে চোরা গলি ঘুপচিতে নারীকে নিপীড়ন করা পুরুষের মৌলিক অধিকার বলেই বিবেচিত হয়ে আসছে। অনেক নারীরাও এ ধারনার বাইরে বেরুতে পারে না। এই চিন্তা পরিবর্তন করতে হবে ।
আদমের ছেলে হাবিল এবং কাবিল, একজন যখন ভালো অন্যজন পৃথিবীর প্রথম খুনি। হাবিলকে খুন করেছিল কাবিল। অথচ আমাদের এক ধরনের ধারনা আছে একটি বিষয় দেখে সব বিষয়ে এক রকম ধারনা করার। মানুষ ভাত না, একটা দেখে বুঝা যাবে অন্যটা একই রকম। প্রতিটি মানুষ আলাদা। প্রতিটি মানুষের চাহিদা, চিন্তা ভিন্ন। এক বাড়িতে বাবা, মা এক রকম চিন্তা করে না। ছেলে মেয়ে সবগুলো এ্কই রকম হবে এই আশা করা বৃথা অথচ আমরা সবাইকে এক গোয়ালের গরুর মতনই চিন্তা করি পরিবারে। শিক্ষায় কাজে সবাইকে এক সমান করে ফেলি।
নাইমা তানজিম নামের মেয়েটি বনানী পুলিশকে ধন্যবাদ দিল, গ্যাং রেপের হাত থেকে পুলিশের হস্তক্ষেপে বেঁচে যাওয়ার জন্য। কিন্তু পুলিশ তাকে বেশ্যা নারী ভেবে বসল। এখনও আমাদের চিন্তা ভাবনার মান কত নিম্নমানের; এই একটি উদাহরনে বোঝা যায়।
মেয়েটির গায়ে হাত দেয়ার জন্য যে অসংখ্য মানুষ জমা হয়েছিল যারা ওকে ছিঁড়ে খাবার প্রস্তুতি নিচ্ছিল হায়না বা নেকড়ের মতন। এরা কেন শাস্তি পাবে না। এরা কেন সমাজে ঘরে নিজের অমানবিক পাশবিক চরিত্র নিয়ে সুন্দর জীবন যাপন করবে। এরা কি কখনো এদের মায়ের দিকে বোনের দিকে দেখে না। কখনো রাস্তায় এদের মা বোন আক্রান্ত হলে কি ওরা নিজেরাও লোলুপ জিভ বের করে এগিয়ে যাবে এক ভাবে ভোগ করার জন্য।
নারী শুধুই একটি শরীর লোভনীয় খাদ্য। মোবাইল ফোনের মূল্য নারীর চেয়ে বেশী। মোবাইল ফোন নিয়ে পালাচ্ছে ভেবে লোকটাকে পুরুষরা ধরেছিল। কিন্তু নারী শরীরে হাত দেয়ার কথা শুনে সেটা হয়ে গেল তামাশা। সবাই মিলে মেয়েটির শরীরের হাত দিয়ে তামাশা করতে শুরু করে দিল। যেন সবারই অধিকার এই মেয়েটির শরীরে হাত দেয়া। কেন এমন ধারনা এখনও এইসব নরপশুদের। এদের জন্য এখনও কেন কোন আইন কার্যকরী হয় না সঠিক ভাবে। প্রতিদিন ধর্ষণের একটা নয় কয়েকটা খবর থাকে। আরো কত অজানা থেকে যায় জানার আড়ালে।
নারীরা বিপদে পরলে জরুরী ভাবে যোগাযোগের জন্য একটি নাম্বারে ফোন করলে যেন সাথে সাথে পুলিশ হাজির হয়। কোন কথা বলতে না পারলেও, নাম্বার দেখে লোকেশন ট্রাক করে পুলিশ পৌঁছাবে দ্রুত। কোন প্রশ্ন নারীকে নয় উদ্ধার করতে হবে বিপদ থেকে। এই ব্যবস্থা পুলিশ ব্যবস্থাপনায় জরুরী ভিত্তিতে যোগ করা দরকার। আর কত এ ভাবে নির্যাতিত হবে নারী। শিশুদের অল্প বয়সেই জানাতে হবে পুরুষ দানবদের সম্পর্কে। মহিলাদেরই সচেতন হতে হবে এই সমাজে নিজেকে, মেয়েকে রক্ষা করার জন্য।
রূপা তবু ভাগ্যবতি তনুর মতন হতভাগ্য নয়।
চারদিন পর বেওয়ারিশ লাশ খোঁজে পাওয়ার পর রূপার হত্যাকারী এবং ধর্ষক গুলোকে ধরতে পেরেছে পুলিশ। তনুর মৃত্যুর সাথে সাথে লাশ পাওয়া গেলেও আলামত পাওয়া গেলেও একজন নারী চিকিৎসক, পরীক্ষায় কোন সুরতহাল খুঁজে পেল না অপরাধীর। ধিক্কার জানাই এমন অসম নিয়মকে। এমন সুবিধাবাদী মানুষদের জন্য দোষীদের স্বাভাবিক জীবন যাপনের সুযোগ করে দেয়া বদমানুষদের।
এই সব ধর্ষকদের জন্য কোন জেল নয় যারা মানসিক ভাবে পঙ্গু করে দেয় মানুষকে, তাদের বেঁচে থাকার অধিকার না থাকাই উচিত।
যে শিশু ধর্ষণের বিচার না পেয়ে পালক বাবা পালিত কন্যাসহ আত্মহত্যা করেছিলেন ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে, সমাজের বিবেকের মুখে লাথী মেরে, তাকে স্যেলুট। পালিত কন্যাকে এ সমাজের নোংরামি থেকে রক্ষা করেছে বাবা অথচ নিজ কন্যাকে ধর্ষণ করে যায়! সে কেমন পিতা।
নিজেদের মেয়েদের জন্য চিন্তিত থাকি। এ কেমন সমাজ যেখানে নারীকে খাবার বস্তু ভাবা হয়।মেয়ে, বাচ্চা থেকে যুবতী কারো কোন নিরাপত্তা নাই। সুযোগ পেলেই লাফিয়ে উঠে পুরুষের ভিতরের পাশবিক দানব। অথচ এই পুরুষরা বিদেশে গেলে সোজা হয়ে যায়। কারণ একটাই আইনের খপ্পোরে পরে গেলে সুবিধা করার কোন উপায় নাই।
পরিবর্তন চাই মানসিকতার। এই সব নিকৃষ্ট ভাবনা সম্পন্ন নরপশুদের থেকে নারীদের বাঁচানোর জন্য পরিবার থেকে শুরু করতে হবে কাজ। । নারীর শরীরে হাত রাখার কোন অধিকার নেই সুযোগ পেলেই।প্রতিটি ছেলে সন্তানকে জানানো শিখানো দরকার নারীদের সম্মান করার।
একটা কথা খুব চালু আছে। সবাইকে বোন ভাবলে বউ কাকে ভাবব। বউ এ ভাবে যোগার হয় না। অসম্মানের মাধ্যমে কোন সম্পর্ক ঠিকে না। সুন্দর হয় না। সমাজে বেশীর ভাগ মানুষ ভালো। বর্তমান সময়ে পরিবারে কিশোর যুবকদের দিকে খুব বেশী নজর রাখতে পারে না অভিভাবক। এবং অর্ন্তজালের অবাধ ব্যবহার । নিষিদ্ধ বিষয়ের প্রতি অতিরিক্ত কৌতুহল। সহজে নিষিদ্ধ জগতে পৌঁছানোর সুযোগ। পর্ণ সাইটের উত্তেজক ছবি বাস্তবতা থেকে কল্পনার জগতে নিয়ে যায় সহজে। একা বা বন্ধুরা মিলে ধর্ষণের মতন বিষয়ে জড়িয়ে পরে সহজে। পরিবার যদি আরেকটু মনোযোগ দেয় তা হলে হয় তো কিছুটা কমবে, ধারনা করি।
মেয়েদের প্রতিবাদ করতে হবে। বলতে হবে আরো বেশী। সোজা হবে এসব নরপশুরা কঠিন আইন হলে আইনের কবলে পরে। যদি সত্যিকার ভাবে এদের বিচার হয় সমাজে। সাথে প্রচলিত ধারনা নারীকে যা খুশি ভাবার এই চিন্তা দূর করতে হবে ।
দু একটা জাস্টিস ফর ওম্যান দিয়ে হবে না। দেশ জুড়ে সরকারী ভাবে এই সব দানব যে পর্যায়ের হোক তাদের জন্য মৃত্যুদণ্ড নির্ধারন করা হোক যেন দণ্ড নিয়ে আর কখনো মাতব্বরি করতে না পারে।

                                       লেখক
                                       রোকসানা লেইস


©2017, Copyright Imran Hasan

Comments

Popular posts from this blog

Backlink তৈরি করার জন্য নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট গুলো খুজার পদ্ধতি

Backling   তৈরি করার জন্য আমাদের দরকার ভালো মানের ওয়েবসাইট। কিন্তু এই ওয়েবসাইট আমারা পাব কোথায় ? এখন অবশ্য আমরা  Search Engine  এর কথা ভাবতেছি যেমনঃ-  Google, Yahoo, Bingo  ইত্যাদি। যদি তাই ভেবে থাকেন তবে আপনি একজন জিনিয়াস। তবে এইখানে কিছু সমস্যা আছে আর রয়েছে  Technic । সাধারণত আমরা কি করি ? আমারা যদি  Technology  সম্পর্কিত কোন  Forum  খুজতে চাই তাহলে হয়তো বা আমরা  Search Engine  এ গিয়ে লিখব ” All Technology Forum List ”   তবে সত্য বলতে এতে আপনি ভালো ফলাফল বা আপনাভ চাহিদা পূরন হবে না। # Forum Site  খুজার  Technic:- KEYWORDS  এর জায়গায় আপনার  KEYWORD  লিখুন যেমনঃ- আমি  Technology  বিষয়ক  Forum  সার্চ করব , তাহলে আমি  KEYWORD  এর জায়গায়  Technoloy  লিখে সার্চ দিব। ১।  KEYWORDS “ powered by phpbb ” inurl:/forum ২।  KEYWORDS “ powered by vbulletin ” inurl:/forum ৩।  KEYWORDS “ powered by smf ” site: /forum ৪।  KEYWORDS “ ...

Recycle Bin অটো Clean করুন(For Windows10)

আমরা সবাই মোটামোটি ভাবে Recycle Bin সম্পর্কে জানি। Recycle Bin হল একটি ফোল্ডার যেখানে আমারদের Operating System এ ডিলিট কৃত ফাইল জমা হয়। আর এই Recycle Bin থেকে আবার আমরা ফাইল পুনরুদ্ধার করতে পারব। Windows 10 এ রিসাইকেল বিনের ফাইল ৩০ দিনের বেশি হয়ে গেলে সেটিকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডিলিট করার সুবিধা যোগ করা হয়েছে । Storage sense সুবিধা Active করলে Recycle Bin ফোল্ডারের Data স্বয়ংক্রিয় ডিলিট করার সুবিধাটি পাওয়া যাবে। ১) Start Menu তে গিয়ে Setting এ ক্লিক করুন/ Start Menu তে গিয়ে Setting লিখে সার্চ দিন। ২) এরপর যে উইন্ডোটি আসবে সেখান থেকে Systeam এ ক্লিক করুন। ৩) Systeam Setting এর বাঁয়ের Menu থেকে Storage এ ক্লিক করুন। ৪) এখন Storage sense বিভাগের নিচের off এ ক্লিক করে সেটি আবার On করে দিন। ৫) Storage sense বিভাগের নিচে Change how we free up space লিংকে ক্লিক করুন। ৬) এখন যে উইন্ডোটি আসলো সেখান থেকে Delete files that have been in the recycle bin for over 30 days এর নিচের Off বোতামে ক্লিক করে সেটিকে on করে দিন। ব্যাস হয়ে গেল, এখন থেকে Recycle Bin জমা থাকা ফাইল যদি ৩০ দিনে বেশি হয়ে যায়, তাহলে সেটি...

Discover Trendy Women’s Clothing at Parizaad Fabrics – Your Fashion Destination in Narayanganj

 When it comes to stylish and affordable women’s clothing in Bangladesh, Parizaad Fabrics stands out as a trusted name. Located at Market-1, Bhulta-Gawsia, Rupganj, Narayanganj , we have been serving fashion-conscious women with high-quality fabrics, trendy designs, and unbeatable discounts for years. Why Parizaad Fabrics is the Preferred Choice At Parizaad Fabrics , our mission is simple: make fashion accessible to every woman . We understand that modern women want clothing that is both stylish and comfortable, without spending a fortune. That’s why we carefully curate our collections to ensure quality, affordability, and variety . Our Special Categories Salwar Kameez Our Salwar Kameez collection blends traditional elegance with modern trends. Perfect for daily wear, office, or festive occasions, each piece is crafted with attention to detail and comfort. Sarees Explore our stylish saree collection that celebrates Bangladeshi heritage while keeping up with contemporar...