Thursday 31 August 2017

মশার রক্ত খাওয়ার পিছনের মজার কাহিনীগুলো

মশা খুবই একটি পরিচিত শব্দ। আমাদের প্রাত্যাহিক জীবনে এদের সাথে আমাদের সম্পর্কটা মোটেই সুখকর নয়। এই কথাটা যদি আপনাকেও জিজ্ঞাসা করি, যে কেন? তাহলে আপনি নির্দ্বিধায় বলবেন যে এরা আমাদের রক্ত খায়।



আবার পরবর্তি প্রশ্নে যদি জিজ্ঞাসা করা হয় মশা কেন রক্ত খায় তখনি চলে আসে নানান উদ্ভট উত্তর আর প্রশ্ন।তাহলে আজ আমারা জানবো মশার রক্ত খাওয়ার পেছনের আসল কারণগুলো এবং কিছু অজানা মজার তথ্যঃ


   মশার মধ্যে শুধু মাত্র স্ত্রী মশাই মানুষ ও অন্যান্য জীবের রক্ত খায়। তাহলে দেখলে শুধু
   শুধু নিরীহ পুরুষ মশাটিকেই ভূল বুঝতেছিলেন, তাই না?
   ১) পুরুষ মশাদের যেহেতু হুল থাকে না, তাই তারা বিভিন্ন ফুলের মধু, ফুলের-পাপড়ি ইত্যাদি খেয়ে থাকে।
   ২) আবার স্ত্রী মশা আমাদের রক্ত খাওয়ার পূর্বে তার হূল ঢুকিয়ে দিয়ে প্রথমে আমাদের শরীরে এক ধরনের রাসায়ানিক পদার্থ ঢুকিয়ে দেয়। যার ফলে সেই নির্দিষ্ট জায়গাটা কিছু সময়ের জন্য হালকা অবশ হয়ে যায়। তখন স্ত্রী মশা রক্ত চোষে নেয়।
   ৩) তারপর সেই রাসায়ানিক পদার্থ এর প্রভাব শেষ হয়ে গেলে, আমারা হালকা ব্যাথা অনুভব করি।
   ৪) স্ত্রী মশা সাধারণত ৫-১০ টা ডিম পাড়তে পারে। কিন্তু সে ওই সময়টাতে যদি যথেষ্ট পরিমানে রক্ত খেতে পারে তাহলে সে ২০০বা তার অধিক ডিম পাড়তে পারে। কারণ ঐ রক্ত থেকে যে পরিমানে পুষ্টি পায় তা তার ডিম পাড়ার উপর প্রভাব ফেলে এবং তারা স্বাভাবিক এর চেয়ে বেশি ডিম পাড়তে পারে।
   ৫) এই স্ত্রী মশা সাধারণত বিভিন্ন রোগের বাহক হিসাবে কাজ করে। যেমনঃ চিকুনগুনিয়া, ডেঙ্গু ।
 অতএব তাহলে আপনারা মশার বিষয়ে সকল জনসচেতনতা মূলক বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করুন যেমনঃ
১) মশারী টাঙ্গিয়ে শুয়া।
২) মশার উৎপত্তি স্থল ধংস করা (ঝোপ-ঝাড়,জমে থাকা পানি) ।
৩) ভিন্ন পয়ঃনিষ্কাশন ব্যাবস্থা গ্রহন করা (ড্রেন, নালা)।
৪) মশা সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা।

লেখকঃ কামরুল হাসান।

প্রাণ-রাসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগ।


Labels: , , , ,

Wednesday 30 August 2017

Bangladesh Thalassemia Lottery Result 2017

বাংলাদেশ থ্যালাসেমিয়া সমিতি লটারি ২০১৭ এর ফলাফল আজ ৩০/০৮/২০১৭ 

আমরা অনেকেই Lottery কিনেছি। কিন্তু আমাদের মনে কয়েকটা প্রশ্ন ঘোর-পাক খাচ্ছে ।

  • আমার লটারির নাম্বার বা SMS হারিয়ে ফেলেছি(যারা মোবাইলের সাহায্যে লটারি কিনেছি)
  • আমারা RESULT কিভাবে দেখবো।

সমাধানঃ

লটারির নাম্বার বা SMS হারিয়ে ফেলেছি
  • লটারির নম্বর দেখার জন্যে T লিখে ১৬৩৪৯ নম্বরে এসএমএস পাঠান। তাহলে আপনাকে আবার মেসেজ এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে আপনার তথ্য।

RESULT কিভাবে দেখবো।

  • লটারির RESULT (বিটিএস কর্তৃক প্রকাশ পাওয়ার পর) দেখার জন্যে R লিখে ১৬৩৪৯ নম্বরে এসএমএস পাঠান। তাহলে পররের মেসেজ এ আপনাকে জানিয়ে দেওয়া হবে RESULT (যদি আপনি সৌভাগ্যবান বিজয়ী হন।
RESULT PUBLISHED হলে এই সাইটেই EXCEL এর ফাইলে RESULT দেওয়া হবে, চাইলে এইখান থেকেও সংগ্রহ করে নিতে পারে।


সেবা দাতার তথ্য:
  • কনটেন্ট দাতা: এসএসএল ওয়্যারলেটস
  • ই-মেইল: support@sslwireless.com
  • হেল্পলাইন নম্বর (গ্রাহকের জন্যে): ০৯৬১২২২৬

Labels: , , , ,

Monday 28 August 2017

পেনড্রাইভের সর্বোচ্চ সংখ্যক জায়গা ব্যবহার করা

পেনড্রাইভ একটা গুরুত্বপূর্ণ বস্তু। বিশেষ করে ফাইল আনা নেয়ার ক্ষেত্রে এর অবদান অনস্বীকার্য। কিন্তু না জানা থাকায় আমরা অনেক ক্ষেত্রেই পেনড্রাইভের সর্বোচ্চ সংখ্যক জায়গা ব্যবহার করতে পারি না বা অব্যবহৃত থেকে যায়। ইচ্ছা করলে কয়েকটি অপশন অনুসরণ করে সহজেই আপনার পেনড্রাইভের সর্বোচ্চ সংখ্যক জায়গা ব্যবহার করতে পারেন।সর্বোচ্চ সংখ্যক জায়গা ব্যবহার পেনড্রাইভের সর্বোচ্চ সংখ্যক জায়গা ব্যবহার করা



এ জন্য প্রথমেই আপনার পেনড্রাইভের সব ফাইল কম্পিউটারে কপি করে রেখে দিন। এরপর মাই কম্পিউটারে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Properties/System Properties/Hardware/Device Manager অপশনে যান। এরপর Disk drivers অপশন থেকে আপনার পেনড্রাইভটি খুঁজে বের করুন।

যদি আপনি পেনড্রাইভ শনাক্ত করতে না পারেন, তাহলে প্রতিটি ড্রাইভে ডান ক্লিক করে Properties দেখুন। যে ড্রাইভের Properties উইন্ডোতে device usage বক্সে Use this device (enable) লেখা দেখাবে সেটিই আপনার পেনড্রাইভ।


পেনড্রাইভ শনাক্ত করার পর ডান ক্লিক করে তার Properties-এ যান। এরপর Policies অপশনে যান Optimize for performance অপশন নির্বাচিত করুন। ফরম্যাট উইন্ডো এলে File system হিসেবে ntfs এবং Allocation unit size হিসেবে 512 bytes দিন । এরপর Enable compression বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে Start নির্বাচিত করুন। এরপর থেকে পেনড্রাইভে আগের তুলনায় বেশি ফাইল রাখতে পারবেন।

Labels: , , , , , , , , , , , , , ,

Sunday 27 August 2017

ছেলেরা কেন একটু বেশি বয়সী মহিলাদের প্রতি আকৃষ্ট হয়

নিজের থেকে বয়সে বড় মহিলার প্রতি আসক্তি বেশির ভাগ পুরুষের জীবনেই ঘটে। এই প্রবণতা বিশেষ ভাবে লক্ষ্য করা যায় বয়ঃসন্ধি ও যৌবনের প্রথম ভাগে। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় ধরা পড়েছে এই তথ্য।
বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ মানুষের সহজাত। সাধারণত বয়ঃসন্ধির সময় মন ও শরীরের বিভিন্ন পরিবর্তনে মধ্যে দিয়ে প্রথম যৌনাকাঙ্খা জন্মায়। 
এই সময় বেশির ভাগ ছেলেরই নিজের থেকে বয়সে বেশ কিছু বড় নারীর প্রতি তীব্র যৌন কামনা জাগে। সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, অভিজ্ঞ বয়স্ক শয্যাসঙ্গিনীর মাধ্যমে পরিপূর্ণ মানসিক ও শারীরিক তৃপ্তি লাভ করে পুরুষ।

কিন্তু বয়সে বড় মহিলার সঙ্গে যৌন মিলন কেন এত আনন্দঘন অভিজ্ঞতা সৃষ্টি করে?
গবেষকদের মতে, যৌনসঙ্গী বয়সে বড় হলে স্বাভাবিক ভাবেই বেশি দায়িত্বশীল হন। অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পুরুষের মানসিক ও শারীরিক চাহিদা সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণ ওয়াকিবহাল থাকেন। যৌন মিলনের সময় তাই যে কোনও পরিস্থিতি সামলাতে তিনি দক্ষ। এই কারণে পুরুষকে পরিপূর্ণ তুষ্ট করতে তিনি সক্ষম।

যৌন মিলনের সময় পারস্পরিক ছন্দ বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ। অভিজ্ঞ নারী নিজের চেয়ে অনভিজ্ঞ পুরুষ সঙ্গীর সঙ্গে মিলনের সময় সঠিক ছন্দটি ধরে রাখতে পারেন। এই কারণে পুরুষ তাঁর দ্বারা সবচেয়ে বেশি সুখী হন।


৪০ থেকে ৫০ বছর বয়সী মহিলাদের মধ্যে যৌন উত্তেজনার মাত্রা বেড়ে যায়। এই কারণে সদ্য যৌবনে পা দেওয়া পুরুষের সঙ্গে যৌন মিলনে তাঁরা অতিরিক্ত আনন্দ লাভ করেন। উল্টোদিকে, কমবয়সী মেয়েদের তুলনায় মধ্যবয়সী নারী কমবয়েসী পুরুষের মানসিক ও শারীরিক ইচ্ছা যথার্থ বুঝতে পারেন। তাই চাহিদা অনুযায়ী যৌন তৃপ্তি দিতে সক্ষম হন।

Labels: , , , , , ,

খালাতো-মামাতো ভাই-বোনদের বিয়ে ঠিক নয়!

নিকটাত্মীয় অর্থ্যাৎ চাচাতোমামাতোখালাতো ও ফুফাতো ভাই-বোনদের মধ্যে বিয়ে বিজ্ঞানসম্মত নয়। এ বিয়ের পরিণামে যে সন্তান হয়তার মধ্যে জন্মগত ত্রুটি দেখা দেওয়ার ঝুঁকি বেশি। দ্য ল্যানসেটসাময়িকীতে প্রকাশিত এক গবেষণা নিবন্ধে বিজ্ঞানীরা এ তথ্য জানিয়েছেন।


যুক্তরাজ্যের ব্র্যাডফোর্ড শহরে বসবাসকারী পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত জনগোষ্ঠীর মধ্যে এক গবেষণা চালিয়ে দেখা যায়, নিকটাত্মীয়ের মধ্যে বিয়ের মাধ্যমে জন্মগ্রহণকারী সন্তানের জিনগত অস্বাভাবিকতার হার সাধারণ শিশুদের তুলনায় ৩০ শতাংশ বেশি। এসব অস্বাভাবিকতার মধ্যে নবজাতকের অতিরিক্ত আঙুল গজানোর মতো সমস্যা থেকে শুরু করে হূৎপিণ্ডে ছিদ্র বা মস্তিষ্কের গঠন-প্রক্রিয়ায় ত্রুটি দেখা দিতে পারে।

অবশ্য সার্বিক বিবেচনায় এ ধরনের অস্বাভাবিকতার হার খুবই কম। গবেষণায় নেতৃত্ব দেন লিডস বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এয়ামন শেরিডান। ২০০৭ থেকে ২০১১ সালের মধ্যে জন্মগ্রহণকারী সাড়ে ১৩ হাজার শিশুকে ওই গবেষণার আওতায় আনা হয়।


ব্র্যাডফোর্ড শহরে দক্ষিণ এশীয় অভিবাসীদের বড় একটি অংশ বসবাস করে। সেখানে পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত জনগোষ্ঠীর মধ্যে ৩৭ শতাংশই রক্তের সম্পর্কের আত্মীয়দের মধ্যে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করে থাকে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে রক্তের সম্পর্কের আত্মীয়দের মধ্যে বিয়ের প্রচলন রয়েছে। সারা বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ এ রকম সংস্কৃতি ধারণ করে। রয়টার্স ও এএফপি।

Labels: , , , , ,

আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং আগ্রহীদের জন্য কিছু টিপস(How to Start Your Freelance Career and be Your Own Boss)

ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে আপনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার উপর নির্ভর করে বিভিন্ন কাজ পেতে পারেন। সহজ কাজগুলোর মধ্যে আছে Search Engine Optimization, Article writing, Data Entry ইত্যাদি। স্বভাবতই কাজগুলো যেহেতু সহজ, সেহেতু এগুলোতে বিডিং হয় সবচেয়ে বেশি এবং এগুলো সহসা পাওয়াও দুষ্কর।
এগুলোর চাইতে একটু কঠিন কাজ হল Web Development, Product Development, Software Development, Graphics Designing ইত্যাদি। কঠিন কাজগুলোতে সহজ কাজের চাইতে পে-মেন্ট বেশি থাকে।



আপনি কোন্ কাজটি করবেন সেটি নির্ভর করে আপনি কোন্ কাজে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন এবং মার্কেটপ্লেসে তার চাহিদা কেমন। সবসময় এই দুটো বিষয়ের ওপর ভারসাম্য রাখার চেষ্টা করুন।
আপনার কাজটি কতটা জটিল, এটি সম্পন্ন করতে কত সময় লাগবে এবং অভিজ্ঞতার উপর নির্ভর করে রেট নির্ধারিত হয়। ফিক্সড পেমেন্টের কাজগুলো ৩০ ডলার থেকে শুরু করে ১০০০ বা তারও বেশি ডলারের হয়।

index আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং আগ্রহীদের জন্য কিছু টিপস

কিভাবে বিড করবেন

প্রধানত দুই প্রকারে বিডিং করা হয়ঃ

Project Fee: কোনো একটি প্রজেক্ট যখন মার্কেটপ্লেসে দেওয়া হয়, তখন আপনি পুরো প্রজেক্টটি সম্পন্ন করতে কত পারিশ্রমিক নিবেন তা নিয়ে বিডিং করতে পারেন।
Hourly Rate: এই পদ্ধতিতে আপনি কোনো একটি প্রজেক্টের জন্য কাজ করতে প্রতি ঘন্টায় কত পারিশ্রমিক নেবেন, তা নিয়ে বিড করতে পারেন।
টাকা তুলবেন কিভাবে

১.  Bank-to-Bank Wire Transfer: কিছু কিছু মার্কেটপ্লেস থেকে সরাসরি টাকা আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে নিয়ে আসতে পারবেন। তবে সব মার্কেটপ্লেস থেকে এটি করা যায় না, সেক্ষেত্রে অনলাইনে টাকা লেনদেনের বিভিন্ন সার্ভিস ব্যবহার করতে পারেন। এই পদ্ধতিতে প্রথমে আপনার অর্থটি ডলার হিসেবে মার্কেটপ্লেসে আপনার অ্যাকাউন্টে জমা হবে। টাকা পাবার পর সেটি আপনি Skrill (প্রাক্তন Moneybookers) বা এ ধরনের কোনো মানি সার্ভিসের অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে মার্কেটপ্লেস ভেদে ট্রান্সফার ফি দিতে হতে পারে। এরপর Skrill থেকে সেই টাকাটি আপনি আপনার দেশের কোনো ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে নিয়ে আসতে পারবেন। এই ধাপে ব্যাংক আপনার কাছ থেকে আরেকটি ট্রান্সফার ফি কেটে নিতে পারে। এক্ষেত্রে আপনার খেয়াল রাখতে হবে যে ব্যাংকটির যেনো অবশ্যই একটি SWIFT Code থাকে। নতুবা আপনার টাকা Skrill থেকে ট্রান্সফার হবে না। পুরো প্রক্রিয়াটি প্রথম ট্রান্স্যাকশনের ক্ষেত্রে প্রায় এক মাস লাগে। পরবর্তী Transaction গুলো সাত দিনের মধ্যেই হয়ে যায়। বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর SWIFT Code পেতে নিচের লিংকটি দেখতে পারেনঃ
http://www.theswiftcodes.com/bangladesh/

২. পেওনিয়ার কার্ড (Payoneer Card): নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থের বিনিময়ে আপনি আপনার মার্কেটপ্লেস থেকে যেকোনো সময়ে অর্থ উত্তোলন করার জন্য একটি কার্ড পেতে পারেন। এটি এক রকম ডেবিট কার্ডের মত। এই কার্ড দিয়ে আপনি পৃথিবীর যেকোন স্থান থেকে ATM এর মাধ্যমে যেকোন সময়ে আপনার মার্কেটপ্লেসে জমানো টাকা তুলতে পারবেন। এই কার্ড দিয়ে টাকা উত্তোলনের পাশাপাশি অনলাইনে কেনাকাটাও করতে পারবেন। এমনকি এর মাধ্যমে বিদেশে অবস্থিত আপনার কোন আত্মীয় বা বন্ধুবান্ধব তাদের মাস্টারকার্ড বা ভিসা কার্ড থেকে আপনাকে টাকা পাঠাতে পারবেন।

৩. ক্লায়েন্ট এর নিকট থেকে সরাসরি ট্রান্সফারঃ যখন কেউ একজন আপনার রেগুলার ক্লায়েন্ট হয়ে যাবেন, তখন তার কাছ থেকে প্রজেক্ট পেতে আপনার আর মার্কেটপ্লেসে যেতে হবে না। তিনি সরাসরি আপনার সাথে ই-মেইল বা অন্য কোনো উপায়ে যোগাযোগ করে প্রজেক্ট দিবেন এবং প্রজেক্টের পে-মেন্ট আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সরাসরি ট্রান্সফার করবেন।

ফ্রিল্যান্সারদের চ্যালেঞ্জসমূহ

ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে কাজ করতে গেলে অপার সম্ভাবনার পাশাপাশি কিছু কিছু চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি-ও হতে হয়। যেমনঃ-

কাজ করার সুনির্দিষ্ট কোনো সময় নেই, ক্লায়েন্ট যখন চাইবেন তখনই তাকে কাজের অগ্রগতি দেখাতে হবে। এটি আপনার প্রাত্যহিক ব্যক্তিগত জীবনে প্রভাব ফেলতে পারে।
যারা নতুন ফ্রিল্যান্সিং করছেন তাদের মাসিক আয় যথেষ্ট পরিমাণে ওঠানামা করতে পারে।
সব ক্লায়েন্টের প্রতিশ্রুতি এক রকম থাকে না, কাজ শেষ হয়ে গেলেও কেউ কেউ সম্পূর্ণ পে-মেন্ট প্রতিশ্রুত সময়ের চেয়ে দেরিতে দেন।
বাংলাদেশে এই পেশাটি এখনও সামাজিকভাবে তেমন একটা স্বীকৃতি পায় নি। তবে দ্রুতই মানুষের দৃষ্টিভঙ্গী বদলে যাচ্ছে।
কিছু ব্যতিক্রমী মার্কেটপ্লেস

Odesk.com, Elance.com, Freelancer.com- এই প্রচলিত সাইটগুলো ছাড়াও ব্যতিক্রমি কিছু ফ্রিল্যান্সিং করার সাইট আছে। সংক্ষেপে সেগুলোর একটি বর্ণনা এখানে দেওয়া হল।

99designs.com : গ্রাফিক ডিজাইন নির্ভর এই সাইটটিতে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে কাজের পুরস্কার প্রদান করা হয়। আর এ সাইটের পুরস্কারের টাকার পরিমাণ অন্য যেকোনো সাইটের তুলনায় বেশ ভাল। এখানে ক্লায়েন্ট তার চাহিদা অনুযায়ী কাজের বিবরণ দিবেন, কাজটি পাওয়ার জন্য আপনাকে কোন দরখাস্ত করতে হবে না। তার বর্ননা করা চাহিদা অনুযায়ী আপনি ডিজাইন করবেন এবং তা প্রতিযোগিতার পেইজে আপলোড করবেন। আপনার ডিজাইনটি সংশ্লিষ্ট ক্লায়েন্ট দেখবেন। আপনার মত আরও অনেক ডিজাইনার তাঁর নিজের ডিজাইন আপলোড করবেন ক্লায়েন্টের কাছে। ক্লায়েন্ট এর যে ডিজাইন পছন্দ হবে তিনি সেটিই বেছে নেবেন এবং সবশেষে পারফেক্ট ডিজাইনারকে পুরস্কার বা প্রজেক্টের টাকা প্রদান করবেন।
themeforest.net: থিমফরেস্ট গ্রাফিক্স ডিজাইনিং কাজের একটি জনপ্রিয় সাইট । গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা এখানে তাঁদের ডিজাইন টেমপ্লেট বিক্রি করতে পারেন এবং ডেভেলপার হলে ডিজাইনের পাশাপাশি এইচটিএমএল এবং সিএসএস কোডিংও বিক্রি করা যায়। থিমফরেস্টে থিম বিক্রি হয়, আর গ্রাফিক্স বিক্রি করার জন্য গ্রাফিকরিভার, কোড বিক্রি করার জন্য কোডক্যানিয়ন, স্টক ফটোগ্রাফি বিক্রি করার জন্য ফটোডিউন এবং থ্রিডি অ্যানিমেশন বিক্রির জন্য থ্রিডিওশান বেশ জনপ্রিয় মার্কেটপেস।
এরকম ব্যতিক্রমী কিন্তু জনপ্রিয় আরও দুটি মার্কেটপ্লেস হল designcrowd.com এবং fiverr.com

বিবেচ্য বিষয়

১. ফ্রিল্যান্সিং প্রজেক্টগুলোর একটি বড় অংশ আসে পশ্চিমা দেশগুলো থেকে, তাদের সাথে আমাদের সময়ের পার্থক্য ৫ থেকে ১২ ঘন্টা। সহজ প্রজেক্টগুলো পোস্ট হবার প্রায় সাথে সাথেই বিডিং শুরু হয়ে যায়। তাই আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারের শুরুতে রাতের বেলা বিড করতে হবে।

২. কাজটি জেনুইন কিনা বুঝতে সবার আগে যিনি প্রজেক্টটি পোস্ট করেছেন তার অ্যাকাউন্টটি ভালো করে পর্যবেক্ষণ করুন। তার সম্পর্কে অন্যদের ফিডব্যাকগুলো দেখে নিন। তিনি পেমেন্ট ভেরিফাইড কিনা সেটা দেখুন। বিড করার পর প্রজেক্ট পেয়ে গেলে তাকে প্রশ্ন করুন যে তিনি কিভাবে পে-মেন্ট দিতে চান, কবে দিতে পারবেন।

৩. ভালো ক্লায়েন্ট ধরে রাখার চেষ্টা করুন। সব ক্লায়েন্টের কাছ থেকে আপনি একই ব্যবহার পাবেন না, যার ব্যবহার ভালো তাকে ধরে রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করুন। ভবিষ্যতে তার হাত ধরেই আপনি ভালো প্রজেক্ট পেতে পারেন।

৪. আপনি যেই মার্কেটপ্লেসে কাজ করছেন সেখানে Escrow সার্ভিস থাকলে সেটির সর্বোচ্চ ব্যবহার করুন। Escrow হল মার্কেটপ্লেসে টাকা জমা রাখার একটি সার্ভিস যা কাজের শেষে আপনার পারিশ্রমিক পাওয়া নিশ্চিত করে। কোনো একটি প্রজেক্টের বিষয়ে কথা বলার সময় আপনি ক্লায়েন্টকে অনুরোধ করতে পারেন পারিশ্রমিকের পুরো টাকাটি Escrow তে জমা রাখতে। Escrow তে একবার টাকা রাখার পর তা ক্লায়েন্ট ফিরিয়ে নিতে পারবেন না। প্রজেক্টের কাজ শেষ হয়ে গেলে তিনি Escrow থেকে আপনার অ্যাকাউন্টে টাকা Discharge করে দিবেন। যদি আপনার ক্লায়েন্ট টাকা না দেন, তাহলে এই Escrow সার্ভিসের মাধ্যমে আপনার পাওনা টাকা যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট দাবী করতে পারবেন।

৫. কোনো কোনো প্রজেক্টের জন্য Employer ইন্টারভিউ এর ব্যবস্থা রাখেন। যেসব প্রজেক্টের জন্য ইন্টারভিউ শুরু হয়ে গেছে সেগুলোতে বিড না করাই ভালো, কারণ ইন্টারভিউ যেহেতু শুরু হয়ে গেছে, সুতরাং সেগুলো থেকে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম থাকে।

৬. কাজের চাপ সামাল দিতে শিখুন। ফ্রিল্যান্সিং পেশায় সব সময় কাজের চাপ সমান থাকে না। যখন চাপ অনেক বেশি থাকে তখন নিজেকে নিয়ন্ত্রন করাটা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এর জন্য পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে একটি ভালো খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন। সময়ানুবর্তীতা বজায় রাখুন।

৭. আধুনিক প্রযুক্তিগত উন্নতির দিকে চোখ রাখুন। সব সময় আপনার কাজের মান উন্নয়ন করতে চেষ্টা করুন। এটি আপনার ভাল প্রোফাইল ধরে রাখতে সহায়তা করবে।

৮. সহসাই কোনো প্রজেক্টের প্রস্তাব গ্রহণ না করে একটু ভেবে দেখুন কাজটি আপনি ১০০ ভাগ সম্পূর্ণ করতে পারবেন কিনা।

৯. কোনো কোনো মার্কেটপ্লেসে বিডিং করার সময় একটি Cover letter দিতে হয়। এক্ষেত্রে Cover letter টি প্রাসঙ্গিক, হতে হবে। সব কয়টি Cover letter এ একই ধরনের Template ব্যবহার করবেন না। চেষ্টা করুন আপনার সব কয়টি Cover letter নিজে থেকে বানাতে, এতে আপনার সৃজনশীলতা প্রকাশ পাবে।

১০. আপনার কাজের জায়গাটি সর্বদা পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন। কাজের মাঝে বিশ্রাম নিতে ভুলবেন না। আপনার প্রাত্যহিক কাজগুলো মনে রাখতে একটি ছোটো নোটবুক সাথে রাখতে পারেন।

১১. ক্লায়েন্টের সাথে যেকোন ধরনের যোগাযোগ অথবা অডিও/ভিডিও ইন্টারভিউ এর সময় পেশাদারী পোশাক এবং ব্যবহার বজায় রাখুন।

১২. আপনার কাজ ক্লায়েন্টের পছন্দ হয়েছে কি-না তা জিজ্ঞেস করতে ভুলবেন না। ক্লায়েন্টের feedback থেকে আপনি অনেক কিছু শিখতে পারবেন।

আউটসোর্সিংয়ে বাংলাদেশ

বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় তিনটি মার্কেটপ্লেস হলো Odesk.com, Freelancer.com, Elance.com। এই তিনটি সাইটেই খুব ভালো অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ।

আউটসোর্সিংয়ের সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠান ওডেস্ক। ফ্রিল্যান্সিং-এর সবচেয়ে বড় এই মার্কেটপ্লেসে বাংলাদেশের অবস্থান এখন ৩য়। বর্তমানে ৭০০০ সক্রিয় বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সার রয়েছে ওডেস্কে এবং বাংলাদেশিদের অংশগ্রহণ দিন দিন বেড়েই চলেছে। এই কারণে ওডেস্কের উদ্যোগে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘কনট্রাক্টরস অ্যাপ্রিপ্রিয়েশন ডে (২০১২) এবং ওডেস্কের পক্ষ থেকে কয়েক দফা বাংলাদেশে সফরে এসেছেন ওডেস্কের শীর্ষস্থানীয় সব কর্মকর্তা। ২০০৯ সালে ওডেস্কের মোট কাজের ২ শতাংশ করতেন বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সাররা। ২০১২ সাল নাগাদ যা গিয়ে দাঁড়ায় ১২ শতাংশে। ২০১২ সালের প্রান্তিকে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সাররা ওডেস্কে ৭ লাখ ২০ হাজার ঘন্টা কাজ করেছেন।

ফ্রিল্যান্সার ডটকমে ২৫ হাজারের বেশি নিবন্ধিত ফ্রিল্যান্সার রয়েছে বলে জানা গেছে। দ্বিতীয় জনপ্রিয় সাইট ফ্রিল্যান্সার ডটকমেও বাংলাদেশিদের অবস্থান সন্তোষজনক। এ সাইটটিতে বাংলাদেশিরা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এবং সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের কাজই বেশি করে থাকেন। সর্বশেষ স্ত্রিপ্টল্যান্সডটকম সাইটটি ফ্রিল্যান্সার কর্তৃক কিনে নেয়ায় বাংলাদেশি অনেক প্রোগ্রামার এখন ফ্রিল্যান্সার ডটকমে কাজ শুরু করেছেন।

অপর জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস ইল্যান্সেও প্রথম সারিতে রয়েছে বাংলাদেশ। সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে ইল্যান্স কর্তৃপক্ষ কন্ট্রাক্টর বাই জিওগ্রাফি ক্যাটাগরিতে শীর্ষ ২৫টি দেশের নাম প্রকাশ করেছে। এই তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশের নাম। শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারত। প্রকাশিত তথ্যমতে, সাইটটিতে বর্তমানে বাংলাদেশি নিবন্ধিত ফ্রিল্যান্সার ৩৯ হাজার ১৯৫ (৬ এপ্রিল ২০১৩ সাল পর্যন্ত)। এখানে বাংলাদেশিদের প্রতি ঘন্টায় গড় কাজের মূল্য ৯ ডলার। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সাররা এই সাইট থেকে ৪৯ লাখ ইউএস ডলার আয় করেছে।

বাংলাদেশিরা মূলত Data Entry এবং SEO/SEM/SMM-এর কাজ বেশি হয়। এছাড়া Web Development, Software Development, Writing & Content, Design, এবং Multimedia & Architecture সহ অন্যান্য কাজের পরিমাণ কম না। ওয়েব ডেবেলপমেন্ট বা সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট সংক্রান্ত প্রকল্পে ব্যয় বেশি। এধরণের কাজগুলোতে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের আরও বেশি সম্পৃক্ত হতে হবে। দেখা যায় বাংলাদেশি একজন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজার যেখানে প্রতি ঘন্টার জন্য ৩ থেকে ৫ ডলার মূল্যে কাজ করেন সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের একজন ওয়েব ডেভেলপার প্রতি ঘন্টার জন্য ৩০ থেকে ১০০ ডলার পর্যন্ত চার্জ করে থাকেন। কেবল তাঁর দক্ষতার কারণেই এত বিপুল পরিমাণ অর্থ তিনি চার্জ করতে পারছেন। এক্ষেত্রে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের আরো দক্ষতা অর্জন করা দরকার।

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ফিল্যান্সিং এর অবদান

আমদানী নির্ভর আমাদের এ দেশে যত বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের প্রয়োজন হয় তার একটি বড় অংশ আসে প্রবাসী বাংলাদেশীদের কাছ থেকে। ২০১২ সালে বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশের শ্রমিকেরা প্রায় ১৪ বিলিয়ন ডলার পাঠিয়েছেন (তথ্যসুত্রঃ ওর্য়াল্ড ব্যংক)। প্রতিবছর ১০ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি হবে এটা ধরে নিলে ২০১৫ সাল নাগাদ সেটা হবে প্রায় ১৯ বিলিয়ন ইউএস ডলারের কাছাকাছি।

এবার আসা যাক আউটসোর্সিং শিল্পের দিকে। ২০১২ সালে ৩৬৫ কোটি টাকারও বেশি আয় করেছেন বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা। ২০১৫ সালে সর্বমোট ৪৪৩ বিলিয়ন ডলার সমপরিমাণের কাজ আউটসোর্স হবে। আমরা যদি এর ১০% মার্কেট শেয়ার নিতে পারি তাহলে সেটা প্রায় ৪৫ বিলিয়ন ইউএস ডলার এবং ৫% মার্কেট শেয়ার নিলে সেটা হবে প্রায় ২৩ বিলিয়ন ইউএস ডলার, যা কিনা আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের বর্তমানের সবচেয়ে বড় খাতকেও অতিক্রম করবে।

আমাদের দেশে প্রায় ৫০ শতাংশই মহিলা। আর এ মহিলাদের একটা বিশাল অংশ জাতীয় অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলে- এমন কাজ খুব কমই করেন। কিন্তু তাদের একটা বড় অংশ চাইলে বাসায় বসে প্রতিদিন ৩-৪ ঘন্টা সময় দিলে প্রতি ঘন্টা ১ ডলার হিসাবে প্রতিদিন কমপক্ষে ৩-৪ ডলারও ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে পারেন। মোট কর্মক্ষম লোকের সংখ্যা যদি ৭ কোটি হয় তাহলে নারী আছে ৩.৫ কোটি। এর মধ্যে শিক্ষিত তরুণী এবং মহিলা যদি অর্ধ কোটিও হয় এবং তাঁদেরকে ফ্রিল্যান্সার হিসাবে গড়ে তোলা সম্ভব হয় তবে প্রতিদিন ১.৫ কোটি ডলার আয় আসবে এ ক্ষেত্র থেকে। বছরে এ আয়ের পরিমাণ দাড়াবে ৫০০ কোটি ডলারে।

Labels: , , , , , ,

Saturday 26 August 2017

নামাজের সময় Auto Silence হবে ফোন

জামাতে হোক কিংবা একাই নামাজ পড়ার সময় হঠাৎ সেলফোন বেজে উঠলে সেটির শব্দ বিকটই মনে হয়। এতে যেমন নামাজে বিঘ্ন ঘটে, তেমনি লজ্জা পেতে হয়। একই সঙ্গে অন্যরাও বিরক্ত হয়। যারা নামাজের সময় ফোন সাইলেন্ট বা বন্ধ করতে ভুলে যান তাদের জন্য সহজ সমাধানও রয়েছে।
অ্যাপ্লিকেশনের এ যুগে এটা এখন কোনো ব্যাপার না।
এটি অ্যাপ ডাউনলোড করা থাকলে নামাজের সময় ফোনটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সাইলেন্ট হয়ে যাবে। এমনই দারুণ একটি আপপ্লিকেশন হলো ‘অটো সাইলেন্ট প্রেয়ার টাইম’। রমজানে এটি কাজে দেবে বেশ।



এক নজরে অ্যাপ্লিকেশনটির ফিচারগুলোঃ

১. অ্যাপটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সাইলেন্ট হয়ে যাবে জরুরি সময়ে।
২. চাইলে এক ক্লিকে সাইলেন্ট থেকে আগের মুডে ফিরে যেতে পারবেন ব্যবহারকারীরা।
৩. অ্যাপটিতে নামাজের সময়সূচী দেওয়া আছে।
৪. এটি সাইকেল চালানো ও দৌড়ানোর হিসাবও জানাবে। অ্যাপ ব্যবহারকারীরা এ হিসাব পরিবর্তন করে সংরক্ষণও করতে পারবেন।
৫. ফোনটি সাইলেন্ট থাকার সময়ে গুরুত্বপূর্ন কোনো কল আসলে সেগুলো অ্যাপটি জানিয়ে দিবে।
৬. অ্যাপটি ব্যবহার করে ব্যবহারকারীরা চাইলে সময় নির্ধারণ করে দিতে পারবেন। ফলে নির্দিষ্টসময় পরে এটি সাইলেন্ট হয়ে যাবে।
৭. এটি অফলাইনে কাজ করবে। ফলে একবার ডাউনলোড করার পর আর ইন্টারনেটের প্রয়োজন হবে না।

চমৎকার এ অ্যাপ্লিকেশন বিনামূল্যে এঠিকানা থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহারকরা যাবে।
অ্যাপটি নামঃ Auto Silence at Prayer’sTime.
এপসটি পেতে Playstore এ Auto Silence at Prayer’s Time লেখে সার্চ দিন।
অথবা নিচে দেওয়া ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করুন তাহলে ডাইরেক্ট প্লে-ষ্টোর এ চলে যাবে।
Download
Mobogenie
Apkcow




More:

Recent Update: Battery saving feature have been included. There might be up to a minute delay in silencing and setting back to normal mode. 

Automatically Silences phones at prayer time in mosques and automatically Unsilences them after prayers


Prayer Time Silencer and Un-silencer is a user friendly app used to change the ringer mode of android phones automatically. It was a must needed application for every Muslim. This app is specially developed keeping the following two scenarios in view: 

First one is when the android phone users forget to turn off or silent their phones while in the Mosque for Salaat (Namaz) and the phone start ringing which causes disturbance in the Salaat (Namaz). Also it is very embarrassing for the users. 

Second scenario is when user comes out of the Mosque (Masjid) and again forget to switch-ON or un-silent the phone and misses out important calls or messages. By having this app on your android phone you will get rid of this tension. Users only have to set the time only once to silent and un-silent the mobile and get a sigh of relief. This app will automatically turn the mobile to silent mode at Prayer (Salaat) time and un-silent it when out of the Mosque (Masjid). 

How to Use:
The app comes with an extremely friendly User Interface that is really easy to use. Set the "From" time field to silent and "To" time field to un-silent the device for each prayer and enable the functionality by ticking the checkbox which will be disabled by default. The device will automatically switch the mode from Ringer mode to Silent mode and Vice Versa at the specified times.

The main features of this app are as follows:

1. Auto Silences the Android device.
2. Switches back to Ringer Mode Automatically.
3. Ability to Enable and Disable the Silencer.
4. Saves embarrassment while in the Mosque (Masjid).
5. Helps avoid missing important calls.
                                   
                                                                      Download

Labels: , , , , ,

Google Account খোলার পর থেকে কবে কোন সাইট ভিজিট করছেন

প্রথম কবে Google Account খুলছেন আপনার হয়ত মনে নাই। কিন্তু খুব সহজেই সেটি দেখে নিতে পারবেন এবার।
শুধু তাই নয়,

  (১) Account খোলার পর থেকে কবে গুগলে কি সার্চ করছিলেন?
  (২) কি রেজাল্ট আসছিল?
  (৩) কোন সাইটে প্রবেশ করছিলেন?


Site এর কোন পেইজ গুলা ভিজিট করছিলেন সব কিছু এবার সহজেই দেখতে পারবেন।
আপনি কবে কোন সাইট থেকে কোন ফাইল গুলা ডাউনলোড করছিলেন?
Youtube এ কোন ভিডিও গুলা কতক্ষন দেখছিলেন?
কি সার্চ করছিলেন?
কি ভিডিও আপলোড করছিলেন সব কিছু দেখে নিন নিমিষেই!
https://myactivity.google.com

এবার নিচের স্ক্রিনশট গুলো দেখুন!



আপনি চাইলে এই History গুলো যে কোন সময় মুছেও ফেলতে পারেন।
আপনি তারিখ সহ সব কিছু বিস্তারিত দেখতে পাবেন।
তারিখ বা বিষয়বস্তু সহ সার্চ করেও দেখতে পারেন আপনার আকটিভিটিস।
নিচের স্ক্রিনশট গুলোতে দেখুন আমার Activities




Labels: , , , , , ,

এন্ড্রোয়েড মোবাইল কন্ট্রোল করুন আপনার কম্পিউটার দিয়ে

আজ এমন একটি এপপ্স সেয়ার করবো যার মাধ্যমে আপনি আপনার অ্যান ড্রয়েড ডিভাইস নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন ইউএসবি কেবল বা ওয়াইফাই এর মাধ্যমে।
MY MOBILIOR এর সুবিধা সমূহ:

(১) আপনার পিসি থেকেই ছবি তুলতে পারবেন।
(২) যে কোন ফাইল ট্রান্সফার করতে পারবেন।
(৩) মোবাইল ও পিসিতে একসাথে কপি পেস্ট করতে পারবেন ।
(৪) অ্যানড্রয়েড ২.২ বা পরবর্তী ভার্সন সমর্থিত
                                           Download Link: Download 

এটি কিভাবে সেটআপ করবেন? (Dekstop Setup)

1. Installing a USB driver প্রথমে আপনাকে আপনার ডিভাইস এর জন্য এর ইউএসবি ড্রাইভার ডাউনলোড করতে হবে।
আমার স্যামসাঙ ফোন তাই আমার ড্রাইভার আছে স্যামসাঙ সাপোর্ট পেজে । আপনাকেও তেমনিভাবে আপনার ডিভাইস এর মডেল অনুসারে ড্রাইভার খুযে বের করতে হবে।


আপনি যদি এই ঝামেলা না করতে চান তবে ওয়াইফাই দিয়ে কাজ চালিয়ে নিতে পারেন।
2. Android pre-setup Enable USB Debugging (Settings > Apps > Development > USB Debugging)
Enable Unknown Source (Settings > Apps > Unknown sources)



3. Connect with USB cable.
আপনার ডিভাইস কে ইউএসবি কেবল দিয়ে সংযুক্ত করুন। আপনাকে দেখতে হবে “USB Conencted” এবং “USB debugging connected“. আসছে কিনা।


আপনি ইউএসবি কানেকশান এর বরতমান অবস্থাও চেক করতে পারেন ।

4. Installing MyMobiler Desktop
উপরের লিঙ্ক থেকে সফটওয়্যার টি নামিয়ে নিন। আপনার ডিভাইস সংযুক্ত থাকলে সেখানে allow আসবে। আর allow না আস্লেও কোন সমসসা নেই।



কিন্তু আপনার অ্যানড্রয়েড ডিভাইস এ যদি কিছু না হয় তাহলে আবার ইন্সটল করুন । (Mobiler icon – Android Device – Install)


5. Connect from Desktop এবার আপনার ডেক্সটপ এ যান ট্রে আইকন থেকে কানেক্ট করুন । কানেক্ট হলে নিচের ছবির মত দেখাবে।

Android Setup 1.
Mobiler Service আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে যেন সেটিং দেখায় mobiler service : yes].
(Android – Setup Device) কিন্তু এটি যদি দেখায় [mobiler service : no],
connect with USB cable and connect from desktop. (Desktop – Tray icon – Connect)


2. Keyboard
এবার মোবাইল কি বোর্ড চালু করুন। Android: [Change Keyboard] – [Setup input method] অথবা ডেস্কটপ এ রাইট বাটন ক্লিক করে এটি পরিবর্তন করুন



যদি কোন ভুল ডিসপ্লে দেখায় তবে এটি ট্রাই করতে পারেন। Android – [Setup Device] – [display] – [display] – [3. Other]



♦♦Uninstall
আপনি অ্যানদ্রয়েড এ এটি অ্যান ইন্সটল করতে পারেন। “Setting”-“Apps”. Or click Mobiler icon on desktop -“Device”-“Uninstall”. আর ডেস্কটপ এ এর কোন registry থাকে না তাই সরাসরি সব ফাইল ডিলিট করে দিলেই হবে।


Labels: , , , , , ,

Google Play Store থেকে Download দেয়া Application Backup করবেন

আমরা সবাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে GooglePlay Store থেকে App Download দেই। কিন্তু সমস্যা হলো কোনো কারনে Softwere গুল Uninstall হয়ে গেলে সেগুলো আবার MB খরচ করে Download দিতে হয়।
আজ আমরা দেখবো  Play Store থেকে Download দেয়া App কিভাবে apk format এ Backup করতে হয়।




১. প্রথমে Android Assistant app টি ওপেন করুন। সাধারনত বেশিরভাগ ফোন এ এটা Pre Installed থাকে। না থাকলে Play Store থেকে Download দিন। ১ MB এর মত।

২. এবার উপরের দিকে Tools ট্যাব এ ক্লিক করুন।

৩. এরপর Backup & Restore এ ক্লিক করুন।

৪. এবার আপনি যে যে App গুলো Backup নিতে চান সেগুলো মার্ক করুন। এরপর নিচে থাকা Backup এ চাপুন।

৫. দেখুন। আপনার Backup শুরু হয়ে গেছে।



৬. App গুলো যেখানে Backup হয়েছে বা Apk ফরমেট হয়েছে সেটার Directory আপনি Screenshot এ মার্ক করা যায়গাতে পাবেন।

                                              Download

More:

Top 18 features to help you easily and efficiently manage for your android smartphones and tablets.

Android Assistant is one of the most powerful and comprehensive management tools to improve your android phone's performance. It speeds up your phone's running speed and saves battery.

【Top 18 features】
1. Monitor status (CPU, RAM, ROM, SD card, Battery)
2. Process Manager (Auto Boost and Quick Boost can distinguish different types of processes thus will not kill fatal system processes and apps in Ignore List.)
3. Cache Cleaner
4. System Clean(Cache, Thumbnail Cache, Temporary File, Log File, Empty Folder, Empty File, Browser History, Clipboard, Market History, Gmail History, Google Earth History, Google Map History)
5. Power Saver(Bluetooth, Wifi, Gps, Auto-sync, Auto-rotate screen, Haptic feedback, Screen brightness, Timeout)
6. File Manager
7. Startup Manager
8. Batch Uninstall
9. Battery Usage
10. Volume Control 
11. Phone Ringtone
12. Startup Time
13. Startup Silent(Menu->Settings->Startup Silent)
14. System Info
15. Widget(Quick Booster[1,4], Shortcuts[4])
16. App 2 SD: Get more free internal phone storage space
17. Batch Install
18. App backup and restore


V 23.22(112)
- Fixed force close on Lollipop(android 4.x) and Marshmallow(android 6.0)

V 23.21(111)
- Fixed Cache Clear on android 6.0.
- Fixed some force close bug.
- Added get task permission(some model need that to solve force close)

v 23.20(110)
- Support Marshmallow(android 6.0)
- Optimize Marshmallow(android 6.0)

Labels: , , , , , ,